বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে সাবমেরিন সংযুক্তির ফলে নৌবাহিনীর সক্ষমতার দিক থেকে মায়ানমারের থেকে সুবিধাজনক অবস্থায় বাংলাদেশ। কারণ মায়ানমারের এই সাবমেরিন নেই।
তাই বাংলাদেশকে চাপে রাখতে ভারত থেকে সাবমেরিন ধ্বংসের টর্পেডো মিসাইল কিনছে মায়ানমার। এর আগে সাবমেরিন খুঁজে বের করার জন্য ভারত থেকে রাডার কিনেছিল মায়ানমার ।
প্রায় ৩৮ মিলিয়ন ডলার দিয়ে এই শাইনা টর্পেডো কিনছে মায়ানমার। টর্পেডোটি ডিজাইন করেছে ভারতের ডিফেন্স রিসার্চ এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন এবং ভারত ডাইনামিক্স লিমিটেড নামের একটি ডিফেন্স ম্যানুফাকচারিং প্রতিষ্ঠান এটি তৈরি করছে। এই টর্পেডো শক্তিশালী বিস্ফোরক ওয়ারহেড বহনে সক্ষম। এটি সাবমেরিন ধ্বংসের কাজে ব্যবহার করা হয়। শাইনা নামের এই টর্পেডো সাত কিলোমিটার দূর থেকে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে সক্ষম।
‘নবযাত্রা’ ও ‘জয়যাত্রা’ নামে বাংলাদেশের প্রথম দুই সাবমেরিন চিন থেকে বাংলাদেশে আনা হয়।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে দু’টি সাবমেরিনকে বাংলাদেশের সেনার সাথে যুক্ত করেন।

0 comments:
Post a Comment